Sunday, October 14, 2018

এমপি মজিদ খানকে গনসংবর্ধনা।

"শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ"

"শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ"


জনাব আলী কলেজ সরকারী করন সহ শিক্ষা, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য, বিদ্যুতায়ন সহ সর্বক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন করায় এমপি এডভোকেট মোঃ আব্দুল মজিদ খান মহোদয় কে গন সংবর্ধনা দিয়েছে বানিয়াচং জনাব সরকারি আলী কলেজ ।

তিনি এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে সততার সাথে কাজ করে বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ উপজেলায়  যোগাযোগ,  শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুতায়নের কৃষি সহ সর্বক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছেন ।

"শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ"

এডভোকেট মোঃ আব্দুল মজিদ খান এমপি মহোদয়ের প্রচেষ্টায় বানিয়াচং জনাব আলী কলেজ সরকারি হওয়ায় এবং সততার ও দক্ষতার সাথে শিক্ষা সহ সার্বিক বিষয়ে এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করায় এই উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অনুপ্রাণিত হয়ে জনাব আলী কলেজের শিক্ষক, পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ ও কর্মকর্তা কর্মচারী বৃন্দ এমপি মহোদয় কে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

সাথে সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ।

এ সময় উপস্থিত নেতৃবৃন্দ এমপি মহোদয়ের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন তিনি জনাব আলী কলেজ নয় আজমিরীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ, আজমিরীগঞ্জ এবিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় সরকারী করন করেছেন।

এক সাথে ১৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপি ও ভুক্ত করেছেন । তিনি  শিক্ষা বান্ধব এমপি। তিনি মানুষের কল্যাণে কাজ করেন। এমপি মহোদয়ের প্রচেষ্টায় শিক্ষা খাতে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে । প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নতুন নতুন ভবন নির্মাণ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চেহারা পাল্টে দিয়েছেন। যার ফলে ছাত্র ছাত্রীগন ও শিক্ষার প্রতি মনোযোগী হয়ে উঠেছে ।

"শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ"


 তিনি এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে দলীয় নেতৃবৃন্দের সাথে পরামর্শ করে পরিকল্পনা অনুযায়ী মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে আন্তরিকতার সাথে যে উন্নয়ন করেছেন স্বাধীনতার পর কোন এমপি এত উন্নয়ন করতে পারেননি। তিনি উন্নয়নের পাশাপাশি দলকে সুসংগঠিত করেছেন দলে নেতা কর্মী বৃদ্ধি পেয়েছে দল অনেক বড় হয়েছে ।

আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল হেমন্তে পাও বর্ষা তে নাও। আজ এমপি মহোদয়ের প্রচেষ্টায় আমরা গাড়ি নিয়ে বাড়ি যাচ্ছি । তিনি রাস্তা ব্রীজ, কালভার্ট এবং  স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় নতুন নতুন ভবন নির্মাণ করে আমাদের এলাকা উন্নত করে দিয়েছেন ।আমরা উনার কাছে চিরঋনী।

তিনি উন্নয়ন দলীয় কর্মকাণ্ড এবং বিয়ে সাদি সহ সকল রকমের সমাজিক অনুষ্ঠান ও যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মানুষের পাশে দাড়িয়ে সাহায্য সহযোগিতা করে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন ।

"শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ"


হবিগঞ্জ-২ আসনের জনগন বলেন.....

তিনি সর্ব গুনে গুনান্নিত। তিনি আমাদের জন্য যা করেছেন তা মুখে বলে বোঝানো যাবে না । উনার এই ঋন শোধ করার নয়। আজীবন বানিয়াচং আজমিরীগঞ্জ বাসীর মানুষ উনার জয় গান গেয়ে যাবে । তিনি অত্যন্ত ভাল মানুষ। আমরা এমন ভাল এমপি পেয়ে গর্বিত।

infopedia29


Monday, February 26, 2018

Android ফোনের স্পীড বাড়ান সহজেই ! জেনে নিন প্রয়োজনীয় কিছু টিপস!!

Android অপারেটিং সিস্টেমচালিত স্মার্টফোন এখন অনেকেই ব্যবহার করেন। কিন্তু অনেক ব্যবহারকারীর কাছেই এখনও Android Operating system এর নানা বিষয় অজানা।

Android ফোনের স্পীড বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় কিছু টিপস!!

Android অপারেটিং সিস্টেমচালিত স্মার্টফোন এখন অনেকেই ব্যবহার করেন। কিন্তু অনেক ব্যবহারকারীর কাছেই এখনও Android Operating system এর নানা বিষয় অজানা। Android চালিত আপনার ডিভাইসটি যাতে ঠিকঠাক চালানো যায় সে জন্য টাইম ম্যাগাজিনের প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট টেকল্যান্ড সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে। ওই প্রতিবেদনের আলোকে Android ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু পরামর্শ নিয়েই এবারের আলোচনা ।

চালু রাখুন Autometic update

আপনার Android ফোনটির অ্যাপগুলোতে Autometic update চালু রাখুন। এতে করে আপনি অ্যাপগুলোর নিত্যনতুন সেবা সহজেই উপভোগ করতে পারবেন। Autometic update চালু করার জন্য ফোনে সেটিংস অপশনে ‘অটো আপডেট অ্যাপ’ নামে একটি বক্স পাবেন। এখান থেকে চালু করে দিন Autometic update । 

সেট করে নিন ‘Google নাও’

‘Google নাও’ এমন একটি অ্যাপ, যা প্রয়োজনীয় তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানিয়ে দেবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ধরা যাক আপনি একটি রেল স্টেশনে আছেন। যদি আপনার Android ফোনটিতে ‘Google নাও’ ইনস্টল করা থাকে, তাহলে এটি আপনাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানিয়ে দিবে পরবর্তী ট্রেন আসার সময়। তবে এ জন্য ট্রেনের সময়সূচি অনলাইনে থাকতে হবে। এ ছাড়াও এটি আপনাকে বিভিন্ন ইভেন্টের ব্যাপারে মনে করিয়ে দেবে আগেই।

Browser হিসেবে ব্যবহার করুন Google Chrome

সাধারণত প্রায় সব Android ফোনেই ডিফল্ট Browser হিসেবে Google Chrome দেওয়া থাকে। তারপরেও যদি আপনার Android ফোনটিতে অন্য কোনো ডিফল্ট Browser দেওয়া থাকে তবে তা পরিবর্তন করে নিন। Google প্লে থেকে Download করে নিতে পারবেন Browserটি। Google Chrome Browserটি সহজ এবং দ্রুতগতিসম্পন্ন। কম্পিউটারে Google Chrome ব্যবহার করলে সেখান থেকে আপনার বুকমার্ক পেইজগুলো Chrome মোবাইল অ্যাপটিতে ¯autometic যোগ হয়ে যাবে।

এসএমএস পড়তে পারেন কম্পিউটারে

Android ফোনে বেশকিছু থার্ড পার্টি সফটওয়্যার ব্যবহারকারীকে কম্পিউটারে টেক্সট মেসেজ বা এসএমএস পড়ার সুযোগ দেয়। এমনকি সরাসরি কম্পিউটার থেকে উত্তরও দেয়া যায় মেসেজগুলোর। এ রকম অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি চাইলেও পড়তে পারেন ফোনে আসা মেসেজগুলো। এ রকম অ্যাপের ব্যাপারে টাইম ম্যাগাজিন ‘মাইটিটেক্সট’ অ্যাপটি ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে। মাইটিটেক্সটের ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন অ্যাপটি।

ব্যবহার করুন পছন্দের Keyboard

Android ফোনগুলোতে নির্মাতারা Keyboard দিয়ে দেন। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই আপনার পছন্দ নাও হতে পারে সে Keyboard। এক্ষেত্রে আপনি পছন্দের ও সুবিধাজনক ভার্চুয়াল Keyboard ব্যবহার করতে পারবেন। অনলাইন থেকে কিনে নিন আপনার পছন্দসই Keyboard। এ রকম বেশকিছু Keyboard অ্যাপ রয়েছে। যেমন সুইফট কি, সোয়াইপ ইত্যাদি। কেনার আগে ফ্রি ট্রায়াল হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবেন এ রকম Keyboard। 

Download করে নিন ম্যাপ

অফলাইনে ব্যবহারের জন্য Download করুন ম্যাপ। এতে করে ইন্টারনেট সার্ভিস সমস্যা করলেও আপনাকে পোহাতে হবে না কোনো ঝামেলা। কোথাও যাবার সময় বা কোনো জায়গা খুঁজে বের করতে ইন্টারনেট সার্ভিস চালুও করতে হবে না। এ কাজটি করতে মোবাইলের ম্যাপ অপশনটিতে গিয়ে সিলেক্ট করে দিন ‘মেক অ্যাভেইলেবল ফর অফলাইন’। আর ম্যাপের যে অংশটি Download করতে চান, তা জুম করে ‘ডান’ অপশনটি সিলেক্ট করুন।

ছবি স্থানান্তরে পিসির সঙ্গে ফোন সংযুক্ত করুন

ছবি দ্রুত স্থানান্তরের জন্য পিসির সঙ্গে সংযুক্ত করতে পারেন Android ফোনটি। দ্রুত ছবি স্থানান্তরের জন্য ফোনটিকে পিসির ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে সংযুক্ত করুন। তারপর ফাইল ব্রাউজারে ইন্টারনাল স্টোরেজ ফোল্ডারটিতে ক্লিক করুন। সেখানে পাবেন ‘ডিসিআইএম’ নামের ফোল্ডার, যেখানে পাবেন Android ফোনের সব ছবি। এখান থেকেই দ্রুত ছবি স্থানান্তর করতে পারবেন পিসিতে।

Autometic ছবি ব্যাকআপ রাখুন

আপনার Android ফোনটিতে থাকা ছবি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাকআপ রাখতে পারেন চাইলেই। এ কাজটি করার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ‘Google প্লাস’। এ জন্য আপনাকে যা করতে হবে, তা হল Google প্লাস অ্যাপটি চালু করে সেটিংসে গিয়ে ‘ইন্সট্যান্ট ফটো আপলোড’ অপশনটি চালু করতে হবে। এরপর থেকে আপনার সব ছবির ব্যাকআপ রাখবে অ্যাপটি। 

অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহার করুন ‘শেয়ার’

Android ফোনটির বিভিন্ন অ্যাপে রয়েছে শেয়ারের অপশন। শেয়ারের মাধ্যমে একটি অ্যাপ আরেকটি অ্যাপের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনার মেসেজ অপশনে লেখা টেক্সটটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার পছন্দের সোশ্যাল নেটওয়ার্কে পোস্ট করে দেবে অ্যাপ। এতে করে সাইটটিতে না গিয়েও আপনি পোস্ট করতে পারবেন। শেয়ার অপশনটি চালু রাখার মাধ্যমে এভাবেই আপনি বাঁচাতে পারবেন মূল্যবান সময়।

Remote Wipe এর জন্য ব্যবহার করুন অ্যাপ

Android ফোনে Remote Wipe ফিচারটি নেই। তাই আপনার ফোনটি হারিয়ে গেলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য অন্য ব্যক্তির হাতে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ঝামেলা থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করুন Remote Wipe সম্বলিত থার্ড পার্টি অ্যাপ। এ রকম অ্যাপের মাধ্যমে আপনি সহজেই হারিয়ে যাওয়া ফোনের সব ডেটা মুছে ফেলতে পারবেন। টাইম ম্যাগাজিন Remote Wipe অ্যাপ হিসেবে ‘Android লস্ট’ অথবা ‘সিরবিরাস’ ডাউনলোডের পরামর্শ দিয়েছে। অ্যাপগুলো ট্রায়াল ভার্সন হিসেবেও ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে।

সুযোগ নিন রিফান্ডের

যে কোনো অ্যাপ কেনার পর ১৫ মিনিট সুযোগ থাকে অ্যাপটি পরীক্ষা করার। যদি এ ১৫ মিনিটে আপনি বুঝতে পারেন, অ্যাপটি আপনার প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম নয়; তাহলে অ্যাপটি ফিরিয়ে দিতে পারবেন। আর অ্যাপটি কিনতে ব্যবহৃত অর্থ ফেরত পেতে Google প্লের রিফান্ড সুযোগটি কাজে লাগান। এ জন্য আপনাকে Google play থেকে যে অ্যাপটির মূল্য ফেরত পেতে চাচ্ছেন, সে পেইজে যেতে হবে। সেখানে আপনি রিফান্ড নামে একটি অপশন পাবেন। অপশনটিতে ক্লিক করলে আপনার ফোনে অ্যাপ্লিকেশনটি আনইনস্টল হয়ে যাবে এবং ফেরত আসবে ব্যবহৃত অর্থ।

Friday, February 23, 2018

যেভাবে হ্যাক হয় ফেসবুক একাউন্ট !

যেভাবে হ্যাক হয় ফেসবুক একাউন্ট !

যেভাবে হ্যাক হয় ফেসবুক একাউন্ট !


ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক কথাটা শুনলে আমাদের মধ্যে এক ধরনের ভয় কাজ করে। কারণ, যদি আমার ফেসবুক হ্যাক যায় তার মানে আমার ব্যক্তিগত তথ্য অন্যের হাতে চলে যাওয়া । এই ভীতিটাই আমাদের  কাজ করে । যদি এমন হয় যে আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যায় ,তবে অস্থির না হয়ে ঠাণ্ডা মাথায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। এর জন্য জেনে নিতে হবে কিছু প্রয়োজনীয় বিষয়-

আইডি হ্যাক হয়েছে কিভাবে বুঝব?

ফেসবুক আইডি হ্যাক হয়েছে কিনা নিচের লক্ষণগুলো দেখা দিলেই আমরা বুঝবো-
  • ইমেইল ইউজারনেম অথবা পাসওয়ার্ড পরিবর্তন হয়ে যাওয়া।
  • নাম অথবা অন্য কোন তথ্য পরিবর্তন হয়ে যাওয়া।
  • আপনার অজান্তে কাউকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানো। 
  • কাউকে ম্যাসেজ পাঠানো, যা আপনি পাঠান নি।
  • পোস্ট করা বা কোনো কিছু শেয়ার করা, যা আপনি করেন নি।

হ্যাক কিভাবে হয়ে থাকে?

বিভিন্ন পদ্ধতিতেই হ্যাক হয়ে থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু পদ্ধতি হলো।

  • কমন পাসওয়ার্ড এর মাধ্যমে হ্যাক হতে পারে। যেমন, অনেকে পাসওয়ার্ড হিসেবে 123456 অথবা abcd ইত্যাতি দিয়ে রাখে। এক্ষেত্রে হ্যাকাররা তার আইডিটি সহজেই হ্যাক করে নিতে পারে।
  • অনেকেই পাসওয়ার্ড হিসেবে তার মোবাইল নাম্বার দিয়ে রাখে। আবার অনেকেই নিজের পরিবারের মানুষ কিংবা ভালোবাসার মানুষটির নামকেই পাসওয়ার্ড হিসেবে দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে হ্যাকাররা তার আইডিটি সহজেই হ্যাক করে নিতে পারে।

 ফিশিং পেজ 

এক্ষেত্রে ফেসবুকের মতো হুবহু একটি পেজ চলে আসলো আপনার সামনে । আপনি ফেসবুক মনে করেই দিয়ে দিলেন পাসওয়ার্ড। ব্যাস!হ্যাকারের কাছে চলে যাবে আপনার সকল তথ্য এবং হয়ে যাবে ফেসবুক আইডি হ্যাক এর শিকার ।

Password recovery process

এক্ষেত্রে আপনার আইডির আগের পাসওয়ার্ড এবং ইমেইলের পাসওয়ার্ড জানা থাকলে আপনার আইডি রিকভার করার মাধ্যমে হ্যাক করা যাবে। এর থেকে সুরক্ষিত থাকতে চাইলে আপনার আইডি এবং ইমেইলের পাসওয়ার্ড যেন কেউ না জানে সেদিকে লক্ষ রাখুন।

 Man in the middle attack 

 Man in the middle attack -হচ্ছে আপনি যখন কোন wifi network/lan এ থাকবেন তখন একি wifi ব্যবহার করছে এমন কেউ আপনার পাসওয়ার্ড বের করে ফেলতে পারবে। বিভিন্ন software/mobile app দিয়ে এই attack wifi network এ চালিয়ে পাসওয়ার্ড বের করা যায়। এর থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য vpn(virtual private network) ব্যবহার করে আপনার ip(internet protocol) address,mac address hide করে ফেলুন।

USB Hacking 

USB Hacking হচ্ছে কম্পিউটারে pendrive/memory card প্রবেশ করিয়ে কম্পিউটারের তথ্য চুরি করা যায়। তথ্য চুরি করার মতো একটি batch file pendrive এ থাকলে এবং সেটায় ক্লিক করলে কম্পিউটারের তথ্য pendrive এ save হয়ে যাবে। এর থেকে বাঁচতে হলে pendrive কম্পিউটারে প্রবেশ করিয়ে scan করবেন এবং pendrive এ কোন batch file দেখলে ক্লিক করবেন না।

খাবারের পরামর্শ বিষয়ক পোস্ট থেকে সাবধান থাকবেন 

অনেক সময় দেখা যায় টাইমলাইনে ওজন কমানোর আকর্ষনীয় পরামর্শ বিষয়ক পোস্ট এসে ভরে যায়। চটকদার ওজন কমানোর পরামর্শ দেওয়ার কথা বলা হয় এসব পোস্টে। এ ধরনের পোস্টের মাধ্যমে স্ক্যাম ছড়ায় হ্যাকাররা । অজানা, অচেনা মাধ্যম থেকে আসা এ ধরনের পরামর্শগুলোতে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন।

ব্রেকিং নিউজ

ব্রেকিং নিউজ নামে ফেসবুকে ভুয়া ও ম্যালওয়্যারভর্তি খবর প্রকাশ করে হ্যাকাররা ।ফলে আপনি সহজেই আক্রান্ত হতে পারেন হ্যাকিং এর । তাই নিরাপদ থাকতে হলে এসব পোস্ট করা লিংকে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন ।

তারকা গুজব পোস্টে ক্লিক নয়! 

তারকাদের নিয়ে বা সেলিব্রিটিদের নিয়ে বিভিন্ন ঘটনা সংশ্লিষ্ট গুজব নিয়ে খবরের পোস্ট পাওয়া যায়। অনেক সময় এ ধরনের খবরকে ‘ব্রেকিং নিউজ , গোপন খবর ,গোমর ফাঁস , তথ্য ফাঁস , আড়ালের খবর’ ইত্যাদি নামে পরিবেশন করা হয়।

ফেসবুকের গিফট কার্ড

ফেসবুকে লটারি জিতেছেন বা কোনো উপহার জিতেছেন বলে টাইমলাইনে পোস্ট দেখাতে পারে। বিনামূল্যে উপহারের নমুনা দেখিয়ে সে লিংকটিতে ব্যবহারকারীকে ক্লিক করতে আকৃষ্ট করে হ্যাকাররা । বর্তমানে ফেসবুকের দ্রুত ছড়িয়ে পড়া স্ক্যামগুলোর একটি এই গিফট কার্ড স্ক্যাম। এ ধরনের লিংকে ক্লিক করলে ফেসবুকের তথ্য চাওয়া হয় যেমন পাসওইয়ার্ড ইত্যাদি । এসব তথ্য দেওয়া থেকে বিরিত থাকুন ।

তাই উপরিউক্ত বিষয়গুলি খেয়াল রেখে সতর্ক থাকবেন ।

Tuesday, February 20, 2018

এ পি জে আব্দুল কালাম ও ফিদেল কাস্ত্রোর কিছু বিখ্যাত উক্তি

এ পি জে আব্দুল কালাম  ও ফিদেল কাস্ত্রোর কিছু বিখ্যাত উক্তি

এ পি জে আব্দুল কালাম 

---যদি আমরা স্বাধীন হতে না পারি কেউ আমাদের শ্রদ্ধা করবে না।

---স্বপ্ন সত্যি করার আগে স্বপ্ন দেখতেহবে।
---ওটা স্বপ্ন নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখ, স্বপ্ন তা-ই যা তোমাকে ঘুমোতে দেয় না।

---সফলতার গল্পে কেবল একটি বার্তা থাকে। কিন্তু ব্যর্থতার গল্পে সফল হওয়ার উপায় থাকে।

---তিনজনই পারেন একটি দেশ বা জাতিকে বদলাতে। তাঁরা হলেন, বাবা, মা ও শিক্ষক।

---নেতা সমস্যায় ভয় পাবেন না। বরং সমস্যার মোকাবিলা করতে জানবেন। তাঁকে কাজ করতে হবে সততার সঙ্গে।

---স্বপ্ন, স্বপ্ন, স্বপ্ন। স্বপ্ন দেখে যেতে হবে। স্বপ্ন না দেখলে কাজ করা যায় না।

---স্বপ্নবাজরাই সীমা ছাড়িয়ে যেতে পারেন।

---বৃষ্টির সময় প্রত্যেকটি পাখিই কোথাও না কোথাও আশ্রয় পায়। কিন্তু ঈগল মেঘের উপর দিয়ে উড়ে বৃষ্টিকে এড়িয়ে যায়।

---আমি সুদর্শন নই। কিন্তু আমি আমার হাত তার জন্য বাড়িয়ে দিতে পারি যার সাহায্য প্রয়োজন। সৌন্দর্য হৃদয়ে, মুখে নয়।

---কাউকে হারিয়ে দেয়াটা খুব সহজ, কিন্তু কঠিন হলো কারো মন জয়।

---শুধুমাত্র সাফল্যর গল্প পড়বেন না, এখানে শুধু একটা বার্তাই পাবেন। ব্যথতার গল্প গুলো পড়েন তাহলে সফল হওয়ার অনেক গুলো আইডিয়া ও পেয়ে জাবেন।

---আপনি আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন করে দিতে পারবেন না, কিন্তু আপনি আপনার অভ্যাসগুলো পরিবর্তন করতে পারবেন। আর এটাই আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন করে দিবে

---একটা ভালো বই ১০০ জন বন্ধুর সমান, কিন্তু একজন ভালো বন্ধু একটা লাইব্রেরীর সমান।

---আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম ব্যথতা নামক রোগকে মারার সবচেয়ে বড় ওষুধ। এটাই আপনাকে একজন সফলকাম মানুষে পরিণত করবে।

---নিজেকে একা মনে হলে আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পৃথিবীটা আমাদের বন্ধু। যারা কাজ করে ও স্বপ্ন দেখে প্রকৃতি তাঁদের সাহায্য করে।

---যদি সূর্য হতে চাও তবে সূর্যের মতো নিজেকে পোড়াও।

---মানুষের জীবনে প্রতিবন্ধকতা থাকা দরকার। বাধা না থাকলে সফলতা উপভোগ করা যায় না।

---জীবন এক কঠিন খেলা। সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠতে পারলেই এ খেলায় জেতা যায়।

---যারা পরিশ্রম করেন সৃষ্টিকর্তা তাঁদের সাহায্য করেন।

---মন থেকে যারা কাজ করে না তাঁদের জীবন ফাঁপা। সাফল্যের স্বাদ তাঁরা পায় না।

---সেই ভালো শিক্ষার্থী যে প্রশ্ন করে। প্রশ্ন না করলে কেউ শিখতে পারে না। শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন করার সুযোগ দিতে হবে।

---বিজ্ঞান মানুষের জন্য উপহার। ধ্বংসের জন্য বিজ্ঞান নয়।

---আমি সুপুরুষ নই। কিন্তু যখন কেউ বিপদে পড়েন আমি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিই। সৌন্দর্য থাকে মানুষের মনে। চেহারায় নয়।

---উদার ব্যক্তিরা ধর্মকে ব্যবহার করে বন্ধুত্বের হাত বাড়ান। কিন্তু সংকীর্ণমনস্করা ধর্মকে যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে।

ফিদেল কাস্ত্রো

---বিপ্লব কোনো ফুলশয্যা নয়। বিপ্লব হচ্ছে ভবিষ্যৎ ও অতীতের মধ্যকার একটি সংগ্রাম।— ১৯৫৯ সালে কাস্ত্রো।

---আমি হিমালয় দেখিনি, কিন্তু শেখ মুজিবকে দেখেছি৷ ব্যক্তিত্ব ও সাহসিকতায় তিনিই হিমালয়। এভাবেই আমার হিমালয় দেখার অভিজ্ঞতা অর্জিত হয়েছে


---আমি দাড়ি কামানোর কথা ভাবছি না। কারণ, আমি দাড়িতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি এবং আমার দেশের কাছে আমার দাড়ির অর্থ অনেক কিছু। সুশাসনে বিষয়ে আমরা যখন আমাদের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারবো তখনই আমি আমার দাড়ি কামাবো।— ১৯৫৯ সালে কিউবা বিপ্লবের ৩০ দিন পর সিবিএস নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কাস্ত্রো।


---আমি সত্যিই খুশি যে আমি ৮০ বছরে পৌঁছেছি। আমি কখনোই এটা আশা করিনি, অন্তত বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র যেখানে আমার প্রতিবেশী, যারা প্রতিদিনই আমাকে হত্যার চেষ্টা করছে।—২০০৬ সালের ২১ জুলাই আর্জেন্টিনায় লাতিন আমেরিকার প্রেসিডেন্টদের এক সম্মেলনে কাস্ত্রো।

---বিপ্লবের সবচেয়ে বড় সুবিধাটি হচ্ছে এখন এমনকি আমাদের পতিতারাও কলেজ উত্তীর্ণ।—২০০৩ সালে 'কমানডান্টে' প্রামাণ্যচিত্রের পরিচালক অলিভার স্টোনকে কাস্ত্রো।

---আমি অনেক আগেই সিদ্ধা্ন্তে উপনীত হয়েছি যে কিউবার জন্য আমাকে সর্বশেষ আরেকটি ত্যাগ স্বীকার করতে হবে, আর তা হচ্ছে ধূমপান বন্ধ করা। সত্যি বলতে এর অভাব আমি খুব একটা টের পাচ্ছি না। ১৯৮৫ সালের ডিসেম্বরে ধূমপান ছাড়ার ঘোষণা দেওয়ার সময় ফিদেল কাস্ত্রো।

---সমাজতন্ত্রবাদীরা যদি বিলীন হয়ে যেত তবে কী হতো তা শুধু কল্পনা করুন...এটা কখনো সম্ভব হতো তা আমি বিশ্বাস করি না।— ১৯৮৯ সালে কাস্ত্রো।

---আমরা সঙ্কটে থাকা উন্নত পুঁজিবাদী কোনো দেশ নই, যেসব দেশের নেতারা অর্থনৈতিক মন্দা, মুদ্রাস্ফীতি, বাজারের অভাব ও বেকারত্বের সমাধান খুঁজতে খুঁজতে পাগল হয়ে যাচ্ছেন; আমরা সমাজতান্ত্রিক এবং আমাদের সমাজতান্ত্রিকই থাকতে হবে।—২০০৮ সালে সংবাদপত্রে লেখা নিজের কলামে কাস্ত্রো।

---আমি উপলব্ধি করেছিলাম যে আমার নিয়তিই হবে যুদ্ধ করা, যে যুদ্ধ আমি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে করতে যাচ্ছিলাম।—ফিদেল কাস্ত্রোকে নিয়ে অলিভার স্টোনের দ্বিতীয় প্রামাণ্যচিত্র 'লুকিং ফর ফিদেল'-এ কাস্ত্রোর প্রথম উক্তি।

---আমাকে অপরাধী বানাতে পারো, এটা কোনো গুরুত্ব বহন করে না। ইতিহাস আমাকে মুক্তি দেবে.

---তথ্যে বিদ্ধ হতে হবে এবং মেনে নিতে হবে, সমাজতান্ত্রিক শিবিরের পতন হয়েছে।

---তারা সমাজতন্ত্রের ব্যর্থতার কথা বলে, কিন্তু এশিয়া, আফ্রিকা আর দক্ষিণ আমেরিকায় পুঁজিবাদের সাফল্য কী?

---হত্যার চেষ্টা এড়িয়ে যাওয়ার যদি কোনো অলিম্পিক ইভেন্ট থাকত, তাহলে নির্ঘাত তাতে স্বর্ণপদক জিততাম আমি।

---দ্রুতই আমি অন্যদের মতো বিদায় নেব। এটা আমাদের সবার জীবনেই আসবে, কিন্তু কিউবার কমিউনিস্টদের ধারণা এ গ্রহে প্রমাণ হিসেবে টিকে থাকবে, যদি তারা ঐকান্তিকতা ও মর্যাদার সঙ্গে কাজ করে।

---আমার নিন্দা করুন। এর কোনো গুরুত্ব নেই। ইতিহাসই আমাকে দায়মুক্তি দেবে।— সান্তিয়াগো ডি কিউবার মনকাডা মিলিটারি ব্যারাকে হামলার অভিযোগে বিচারের সময় ১৯৫৩ সালে তরুণ আইনজীবী ফিদেল কাস্ত্রো।

---আমি বিপ্লব শুরু করেছিলাম ৮২ জন সহযোদ্ধাকে নিয়ে। আমাকে যদি আবারও এটা করতে হতো তবে আমি এমনকি ১০ বা ১৫ জনকে নিয়েও পরিপূর্ণ বিশ্বাসের সঙ্গে আবারও তা করতাম। আপনার যদি সঠিক কর্মপরিকল্পনা ও বিশ্বাস থাকে তবে আপনি কতো ছোট সেটা কোনো ব্যাপার না।— কাস্ত্রো ১৯৫৯ সালে।

শেক্সপিয়ার ও মাদার তেরেসার কিছু জীবন বদলে যাওয়া উক্তি

শেক্সপিয়ার ও মাদার তেরেসার কিছু জীবন বদলে যাওয়া উক্তি


মাদার তেরেসা


---.কেবল সেবা নয়, মানুষকে দাও তোমার হৃদয়। হৃদয়হীন সেবা নয়, তারা চায় তোমার অন্তরের স্পর্শ।

--- আমি ঈশ্বরের হাতের একটি ছোট পেন্সিল যা দ্বারা ঈশ্বর পৃথিবীতে ভালোবাসার চিঠি লিকছেন।

---.নেতার জন্য বসে থেকো না, একাই ব্যাক্তি থেকে ব্যাক্তি শুরু করে দেও।


--- তুমি দৃশ্যমান মানুষকে ভালোবাসতে না পারো তবে অদৃশ্য ঈশ্বরকে কি করে ভালোবাসবে?

--- কিছু লোক তোমার জীবনে আশির্বাদ হয়ে আসে, কিছু লোক আসে শিক্ষা হয়ে।

---আসুন, আমরা সবাই মিলে প্রার্থনা করি। প্রভু, আমাদের যোগ্য করো, যেন আমরা সারা পৃথিবীতে যেসব মানুষ দারিদ্র্যের মধ্যে ক্ষুধার মধ্যে জীবন যাপন করেন, মৃত্যুমুখে পতিত হন, তাদের সেবা করতে পারি।

---আনন্দই প্রার্থনা, আনন্দই শক্তি, আনন্দই ভালোবাসা।

---.হৃদয়কে স্পর্শ করতে চায় নীরবতা। কলরবের আড়ালে নীরবেই পৌঁছাতে হয় আর্তের কাছে।

---ছোট বিষয়ে বিশ্বস্ত হও কারন এর উপরেই তোমার শক্তি নির্ভর করে।

---গতকাল চলে গেছে, আগামিকাল  এখনো আসেনি, আমাদের জন্য আছে আজকের দিন, এখনই শুরু করা যাক।

---তুমি যখন কারো সঙ্গে দেখা করো তখন হাসিমুখ নিয়েই তার সামনে যাও। কেননা হাস্যোজ্জ্বল মুখ হলো ভালোবাসার শুরু।

---.ভালবাসার কথাগুলো হয়তো খুব সংক্ষিপ্ত ও সহজ হতে পারে কিন্তু এর প্রতিধ্বনী কখনো শেষ হয় না।

---.ঈশ্বর আমাদের সফলতা চায় না, তিনি চান আমরা যেন চেষ্টা করি।

---.শান্তির জন্য কাজ করলে তাতেই যুদ্ধ কমে যায়। কিন্তু রাজনীতির মধ্যে আমি যাব না। রাজনীতি থেকেই যুদ্ধের উদ্ভব হয়। সেজন্য রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়তে আমি চাই না। রাজনীতির মধ্যে যদি আমি বাঁধা পড়ে যাই, তাহলে আর ভালোবাসতে পারব না। কেননা, তখন সকলের পক্ষে আর নয়, আমাকে দাঁড়াতে হবে একজনের পক্ষে।

---.ঈশ্বর পৃথিবীকে ভালোবাসেন এবং তিনি আপনাকে, আমাকে পাঠিয়েছেন তার ভালোবাসা এবং সহায়তা দরিদ্রদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য।

---.তুমি কী করলে তার চাইতে তুমি কতটা ভালোবাসা দিয়ে করলে তা-ই মুখ্য

---.আমাদের মধ্যে সবাই সব বড় কাজগুলো করতে পারে না, কিন্তু আমরা অনেক ছোট ছোট কাজ করতে পারি আমাদের ভালোবাসা দিয়ে।

---.তুমি যদি শতশত লোকের খুধা মিটাতে না পারো তাহলে শুধুমাত্র একজনকে খাওয়াও।

---তুমি যদি মানুষকে বিচার করতে যাও তাহলে ভালোবাসার সময় পাবে না।

---.আশা করো না যে তোমার বন্ধু নির্ভুল ব্যাক্তি হবে বরং তোমার বন্ধুকে নির্ভুল হতে সহায়তা করো এটাই প্রকৃত বন্ধুত্ব।

শেক্সপিয়ার


---সৎ হওয়া মানে দুনিয়ার হাজারো মানুষের ভীড়ে বাছাইকৃত একজন হওয়া।

---ভালোবাসার আগুনে পানি উষ্ণ হয়, কিন্তু পানি ভালোবাসার আগুন নেভাতে পারে না।

---.ঘণ্টা বা সপ্তাহের ব্যাবধানেই ভালোবাসা পরিবর্তিত হয়ে যায় না, বরং তা শেষ বিচার দিনের আগ পর্যন্ত সঙ্গ দেয়।

---.উম্মত্ততায়ই জীবনের মহিমা।

---যন্ত্রণা নাও, নিখুঁত হয়ে ওঠো।

---.আমি আমার জিহ্বা চেপে ধরে রাখলে তা আমার হৃদয় ভাঙ্গা ছাড়া আর কোনো ভালো ফলই বয়ে আনবে না।

---.ওহে, কেউকি আমাকে শেখাবে কীকরে আমি চিন্তা করা ভুলতে পারি!

--.ভীরুরা মরার আগে বারে বারে মরে। সাহসীরা মৃত্যুর স্বাদ একবারই গ্রহণ করে।

---.অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়, ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায়।

---.মন যদি প্রস্তুত থাকে তাহলে সব কিছুই প্রস্তুত আছে।

---আমি কি তোমাকে কোনো গ্রীষ্মের দিনের সঙ্গে তুলনা করব? তুমি একটু বেশিই প্রেমময় ও নাতিশীতোষ্ণ.

---সবাইকে ভালোবাসুন, খুব কম লোকের উপর ভরসা রাখুন, কারো প্রতিই ভুল কিছু করবেন না।

---.সত্যিকার ভালোবাসার পথ কখনোই মসৃণ হয় না।

---পুরো দুনিয়াটাই একটা রঙ্গমঞ্চ, আর প্রতিটি নারী ও পুরুষ সে মঞ্চের অভিনেতা; এই মঞ্চে প্রবেশ পথও আছে আবার বহির্গমণ পথও আছে, জীবনে একজন মানুষ এই মঞ্চে অসংখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন।

---.আমার জিহ্বা আমার হৃদয়ের রাগগুলো প্রকাশের জন্যই, সেসব গোপন করতে গেলে হৃদয়টি ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে।

---.অনেক প্রেমদেবতা (কিউপিড) আছেন যারা তীর দিয়ে খুন করেন, আর কিছু আছেন যারা ফাঁদে ফেলে মারেন।

----.আমি অনুভব করছি তা চলে গেছে কিন্তু কখন তা আমি জানি না।

---.ভালোবাসা হল অসংখ্য উষ্ণ দীর্ঘশ্বাসের সমন্বয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশা।

---.প্রিয় ব্রুটাস, ভুলটা আমাদের তারকাদের মধ্যে নয় বরং আমাদের নিজেদের মধ্যেই।

---.লোকে বলে অল্প বয়সে বেশি পেকে গিয়ে কেউই কখনো বেশি দিন বাঁচে নি।

বিখ্যাত ব্যাক্তিদের কিছু জীবন পরিবর্তন করা বিখ্যাত উক্তি ।

 
বিখ্যাত ব্যাক্তিদের কিছু জীবন পরিবর্তন করা  বিখ্যাত উক্তি ।

-- সাফল্যের ৩টি শর্তঃ

  • অন্যের থেকে বেশী জানুন!
  • অন্যের থেকে বেশী কাজ করুন!
  • অন্যের থেকে কম আশা করুন! —— উইলিয়াম শেক্সপিয়ার।

-- একজন সুন্দর  রমণীর পাশে ২ ঘণ্টা বসে থাকুন, দেখবেন সময় উড়ে চলে গেছে!! এবার গ্রীষ্মের গরমের মাঝে রাস্তায় ২ মিনিট হাঁটুন, মনে হবে আপনি অনন্তকাল ধরে হাঁটছেন!! ——— আলবার্ট আইনস্টাইন।

-- আমি সবসময়ই পরীক্ষার বিরোধীতা করি। পরীক্ষা শিক্ষার্থীদের জানার আগ্রহকে মেরে ফেলে। শিক্ষার্থীর জীবনে কোন ভাবেই দুইটির বেশি পরীক্ষা দেওয়া উচিত নয়। আমি হলে শিক্ষার্থীদের জন্য সেমিনার আয়োজন করতাম। শিক্ষার্থীরা যদি মনোযোগ দিয়ে শুনতো তা হলেই আমি তাদের ডিপ্লোমা দিয়ে দিতাম। ——-আইনস্টাইন।

-- দুর্ভাগ্যবান তারাই যাদের প্রকৃত বন্ধু নেই। ——-অ্যারিস্টটল।

---বিশ্বাস করুন,আমি কবি হতে আসিনি,আমি নেতা হতে আসি নি-আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম,প্রেম পেতে এসেছিলাম-সে প্রেম পেলামনা বলে আমি এই প্রেমহীন নীরস পৃথিবী থেকে নীরব অভিমানে চির দিনের জন্য বিদায় নিলাম। —— কাজী নজরুল ইসলাম।

---জীবন হলো পেন্সিলে আঁকা এক ছবির নাম, যার কোনো অংশ রাবার দিয়ে মুছে ফেলা যায় না। —— জন ডব্লু গার্ডনার।

---ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানেনা … মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানেনা ।—- সমরেশ মজুমদার ।

--- বিরক্তিকর কোনো মানুষ ফ্রড হতে পারে না । পৃথিবী তে ফ্রড মাত্র ই ইন্টারেস্টিং ক্যারেক্টার হয় । ——হুমায়ূন আহমেদ।

--- আমি নষ্ট করেছি সময়, এখন সময় নষ্ট করছে আমায় ।— শেক্সপিয়ার

---চন্দ্রের যা কলঙ্ক সেটা কেবল মুখের উপরে, তার জ্যোৎস্নায় কোনো দাগ পড়ে না। —— রবীন্দ্রনাথ।

--- ”মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কতো কঠিন, কতো ভয়ানক তা একমাত্র ভুক্তভুগিই অনুভব করতে পারে” — কাজী নজরুল ইসলাম।


---প্রেম হয় শুধু দেখা ও চোখের ভাল লাগা থেকে, রাগ থেকে প্রেম হয়, ঘৃণা থেকে প্রেম হয়, প্রেম হয় অপমান থেকে, এমনকি প্রেম হয় লজ্জা থেকেও। প্রেম আসলে লুকিয়ে আছে মানবসম্প্রদায়ের প্রতিটি ক্রোমসমে। একটু সুযোগ পেলেই সে জেগে উঠে। ——— হুমায়ূন আহমেদ।

--- স্বপ্ন সেটা নয় , যেটা মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে সপ্ন সেটাই যেটা পূরণের প্রত্যাশা মানুষকে ঘুমাতে দেয় না ——— ডঃ এ.পি.জে.আব্দুল কালাম।

--- আমি বিশ্বের সব ইহুদী মারতাম, কিন্তু কিছু ইহুদী বাঁচিয়ে রাখলাম যাতে পুরো বিশ্ব বুঝতে পারে যে কেন আমি তাদের মেরেছি” ——- হিটলার।

--- যখন তুমি মারা যাবা তখন তোমার ব্যাংকে যে পরিমান টাকা থাকবে সেটা হল ওই টাকা যা তুমি তোমার প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত কাজ করে আয় করেছ….. ———- হিটলার।

--- ভীরুরা তাদের প্রকৃত মৃত্যুর আগেই বহুবার মরে, কিন্তূ সাহসীরা জীবনে মাত্র একবারই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে থাকে |——- শেকসপীয়ার।

--- মানুষ কে ঘৃনা করার অপরাধে অতীতে কাউকে কখনো মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়নি। কিন্তু মানুষ কে ভালবাসার অপরাধে অতীতে অনেককেই হত্যা করা হয়েছে, ভবিষ্যতেও হয়তো হবে !! ——— হুমায়ুন আহমেদ।

--- পাখি উড়ে গেলেও পলক ফেলে যায় আর মানুষ চলে গেলে ফেলে রেখে যায় স্মৃতি । ——- হুমায়ূন আহমেদ।


--- বেঁচে থাকার মত আনন্দ আর কিছুই নেই। কত অপূর্ব দৃশ্য চারিদিকে। মন দিয়ে আমরা কখনো তা দেখি না। যখন সময় শেষ হয়ে যায়, তখনি শুধু হাহাকারে হৃদয় পূর্ণ হয়।——- হুমায়ূন আহমেদ।

--- ভালবাসা কারো জন্য দীর্ঘ প্রক্রিয়া আবার কারো জন্য স্বল্প। কিন্তু কষ্ট দুটোতেই সমান।—- হুমায়ুন আহমেদ।

--- মানুষের বেঁচে থাকার জন্য অপেক্ষা নামের ব্যাপারটি খুব প্রয়োজন। অপেক্ষা হচ্ছে মানুষের বেঁচে থাকার টনিক…——- হুমায়ূন আহমেদ।

--- “জন্ম ও মৃত্যু দুটোই আশ্চর্য রকমের। দুটো স্মৃতি একান্তই নিজের। কারন এ দুটো কারো সাথেই শেয়ার করা যায় না।—- হুমায়ুন আহমেদ।


--- “নিজের সার্টিফিকেট নিজেই দিও না।খেয়াল করে দেখ যে, সবাই তোমাকে কি ভাবে।তাদের কাছেই সার্টিফিকেট নাও।নিজের সমালোচনা করেই দেখ না,শুদ্ধ হওয়া কঠিন কিছু না।”--- হুমায়ূন আহমেদ।

---লাইফে কিছু ফিল্মি ব্যাপার থাকার উচিত ছিল। এই যেমন কাউকে খুব মিস করছি আর সে বুঝে গেল ব্যাপারটা! মুখে বলা লাগলো না… এটা আসলে খুব পেইনফুল। মিসও করছি আবার বলতেও ইচ্ছা হচ্ছে না !———- হুমায়ূন আহমেদ।


--- মেয়েদের তৃতীয় নয়ন থাকে। এই নয়নে সে প্রেমে পড়া বিষয়টি চট করে বুঝে ফেলে। পুরুষের খারাপ দৃষ্টিও বুঝে। মুরুব্বি কোন মানুষ মা- মা বলেপিঠে হাত বুলাচ্ছে – সেই স্পর্শ থেকেও সে বুঝে ফেলে মা ডাকের অংশে ভেজাল কতটুকু আছে। ——-হুমায়ূন আহমেদ।

---) ছেলে এবং মেয়ে বন্ধু হতে পারে, কিন্তু তারা অবশ্যই একে অপরের প্রেমে পড়বে। হয়ত খুবই অল্প সময়ের জন্য, অথবা ভুল সময়ে। কিংবা খুবই দেরিতে, আর না হয় সব সময়ের জন্য। তবে প্রেমে তারা পড়বেই…——- হুমায়ূন আহমেদ।

--- যদি নাই বুঝতে পারি বেঁচে আছি তবে জীবনের কি মূল্য ? সব সময় নিজেকে বা অন্যকে আনন্দে রেখে দেখই না… বাহ্, জীবনটাতো মন্দ নয়———- হুমায়ূন আহমেদ।

---- আমার হারিয়ে ফেলার কেউ নেই, কাজেই খুঁজে পাওয়ারও কেউ নেই, আমি মাঝে মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলি, আবার খুঁজে পাই !”———- হুমায়ুন আহমেদ.।

---“যে ভালোবাসা না চাইতে পাওয়া যায়, তার প্রতি কোনো মোহ থাকে না।”———- আমার ছেলেবেলা (হুমায়ূন আহমেদ)

--- মানুষের পুরো জীবনটা হচ্ছে একটা সরল অংক ।যতই দিন যাচ্ছে,ততই আমরা তার সমাধানের দিকে যাচ্ছি ।——- হুমায়ূন আহমেদ ।

(৩০) মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পছন্দ করে। সে চায় তাঁকে খুঁজে বের করুক।———- হুমায়ূন আহমেদ।

--- পৃথিবীতে এমন কোনো কাজ নেই যা করলে জীবন ব্যার্থ হয়। জীবন এতই বড় ব্যাপার যে একে ব্যার্থ করা খুবই কঠিন…..”———- হুমায়ুন আহমেদ।

---“যদি আমার কাছে একটি গাছ কাটার জন্য ৮ ঘণ্টা সময় থাকে।। তাহলে আমি কুড়াল ধার করার জন্য ৭ঘণ্টা ব্যায় করব”———- আব্রাহাম লিঙ্কন!!

--- যে জাতি তার বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে? যারা পানিতে ডুবে যাওয়ার ভয়ে তার সন্তানকে ডোবায় নামতে দেন না, কিভাবে সে সন্তান আটলান্টিক পাড়ি দিবে?”———- শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক।

---এই পৃথিবীতে প্রিয় মানুষগুলোকে ছাড়া বেঁচে থাকাটা কষ্টকর কিন্তু অসম্ভব কিছু নয়। কারো জন্য কারো জীবন থেমে থাকে না, জীবন তার মতই প্রবাহিত হবে। তাই যেটা ছিল না সেটা না পাওয়ায় থাক, সব পেয়ে গেলে জীবনটাও একঘেয়েমি হয়ে যায়। মনে রেখো পৃথিবীর সকল কষ্টই ক্ষণস্থায়ী।———-হুমায়ূন আহমেদ।

--- পৃথিবীতে আনন্দ এবং দুঃখ সব সময় থাকবে সমান সমান। বিজ্ঞানের ভাষায়-Conservation of আনন্দ। একজন কেউ চরম আনন্দ পেলে,অন্য জনকে চরম দুঃখ পেতে হবে।——- আজ হিমুর বিয়ে (হুমায়ূন আহমেদ)

--- “কাউকে প্রচন্ডভাবে ভালবাসার মধ্যে এক ধরনের দুর্বলতা আছে। নিজেকে তখন তুচ্ছ এবং সামান্য মনে হয়। এই ব্যাপারটা নিজেকে ছোট করে দেয়।”——-হুমায়ূন আহমেদ (তিথির নীল তোয়ালে)

---ছেলেদের জন্য পৃথিবীতে সব চাইতে মূল্যবান হল মেয়েদের হাসি।———- হুমায়ূন আহমেদ।

--- গার্লফ্রেন্ড বিহীন তরুনের পৃথিবীতে বেঁচে থাকা, ঘাসবিহীন মাঠে গরুর পায়চারির মত…———- হুমায়ুন আহমেদ

--- তুমি হাসলে সবাই তোমার সাথে হাসবে, কিন্তু তুমি কাঁদলে কেউ তোমার সাথে কাঁদবে না। মানুষকে কাঁদতে হয় একা একা।———- হুমায়ূন আহমেদ।

জাতীয় কবি ও বিশ্বকবির কিছু বিখ্যাত উক্তি

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ও বিশ্বকবি রবী ঠাকুরের কিছু বিখ্যাত উক্তি

কাজী নজরুল ইসলাম 

1.বিদ্রোহী মানে কাউকে না মানা নয়। যা বুঝিনা তা মাথা উঁচু করে বুঝি না বলা।

2.আমি চির বিদ্রোহী বীর বিশ্ব ছাড়ায়ে উঠিয়াছি একা চির উন্নত শির।

3.যাকে সত্যিকার ভালোবাসা যায়, সে অতি অপমান-আঘাত করলেও এবং হাজার ব্যথা দিলেও তাকে ভোলা যায় না॥

4.ভালোবাসা দিয়ে ভালোবাসা না পেলে তার জীবন দুঃখের ও জরতার ।

5.সত্য যদি লক্ষ্য হয়, সুন্দর ও মঙ্গলের সৃষ্টি সাধনা ব্রত হয়, তবে তাহার লেখা সম্মান লাভ করিবেই করিবে

6.নামাজ পড়, রোজা রাখ, কলমা পড় ভাই, তোর আখেরের কাজ করে নে সময় যে আর নাই।

7.ভালবাসার কোন অর্থ বা পরিমাণ নেই।

8.নুড়ি হাজার বছর ঝরণায় ডুবে থেকেও রস পায় না।

9.তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না, কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না।

10.রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা

11.তরবারি গ্রহণ করতে হয় উচ্চশিরে উদ্ধত হস্ত তুলে, মালা গ্রহণ করতে হয় উচ্চশির অবনমিত করে, উদ্ধত হস্ত যুক্ত করে ললাট ঠেকিয়ে।

12.বাহিরের স্বাধীনতা গিয়াছে বলিয়া অন্তরের স্বাধীনতাকেও আমরা যেন বিসর্জন না দিই।

13.এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে বন্ধু, তুমি যেন যেওনা

14.সত্য যদি হয় ধ্রুব তোর কর্মে যদি না রয় ছল, ধর্ম দুগ্ধে না রয় জল, সত্যের জয় হবেই হবে আজ নয় কাল মিলবেই ফল।

15.মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কতো কঠিন, কতো ভয়ানক তা একমাত্র ভুক্তভুগিই অনুভব করতে পারে.

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 

1.সময়ের সমুদ্রেআছি,কিন্তু এক মুহূর্ত সময় নেই।

2.অক্ষমের লোভ আলাদীনের প্রদীপের গুজব শুনলেই লাফিয়ে উঠে।

3.নিজের অজ্ঞতা সম্বন্ধে অজ্ঞানতার মতো অজ্ঞান আর তো কিছু নেই।

4.যে সমাজে কিছুই ভাব বার নেই, কিছুই করবার নেই, সমস্তই ধরাবাধা, সে সমাজ কি বুদ্ধিমান, শক্তিমান মানুষের বাস যোগ্য? সে সমাজ মৌমাছির চাক বাধার যায়গা

5.অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তবে ঘৃণা তারে যেস তৃণসম দহে।

6.মুসলমান একটি বিশেষ ধর্ম, কিন্তু হিন্দু কোন বিশেষ ধর্ম নহে। হিন্দু ভারতবর্ষের ইতিহাসের একটি জাতিগত পরিণাম।

7.যে তোমার সুখে আনন্দিত হয়, যে তোমার কস্টে দুখ পাই, যে তোমার নিরবতার কারণ খোজে, সেই তোমার প্রকৃত বন্ধু

8.পৃথিবিতে সব চেয়ে অসহায় সে, যে নিজের রাগ,অভিমান, কষ্ট কাউকে দেখাতে পারেনা একটু চিৎকার করে কাঁদতে পারেনা শুধু চোখের জল লুকিয়ে হাসে

9.প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।

10.অক্ষমের লোভ আলাদীনের প্রদীপের গুজব শুনলেই লাফিয়ে উঠে।

11.ভালোবাসা হলো একমাত্র বাস্তবতা, এটি শুধুমাত্র আবেগ দিয়ে নিয়ন্ত্রিত নয়। এটি হলো একটি চিরন্তন সত্য যা যেই হৃদয়ে সৃষ্টি হয়, সেই হৃদয়ে থাকে।

12.গোলাপ যেমন একটি বিশেষ জাতের ফুল, বন্ধু তেমনি একটি বিশেষ জাতের মানুষ।

13.বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয়

14.যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে।

15.যে মরিতে জানে সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করতে জানে ভোগ করা তাহাকেই সাজে।

16. যে লোক পরের দুঃখকে কিছুই মনে করে না তাহার সুখের জন্য ভগবান ঘরের মধ্যে এত স্নেহের আয়োজন কেন রাখিবেন।

17.সংসারে সাধু-অসাধুর মধ্যে প্রভেদ এই যে, সাধুরা কপট আর অসাধুরা অকপট।

18.নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রাণীও বটে।

19.মনে যখন একটা প্রবল আনন্দ একটা বৃহৎ প্রেমের সঞ্চার হয় তখন মানুষ মনে করে, ‘আমি সব পারি’। তখন হঠাৎ আত্মবিসর্জনের ইচ্ছা বলবতী হইয়া ওঠে।

20.যে ছেলে চাত্তয়া মাত্রই পায়, চাবার পূর্বেই যার অভাব মোচন হতে থাকে; সে নিতান্ত দুর্ভাগা। ইচ্ছা দমন করতে না শিখে কেউ কোনকালে সুখী হতে পারেনা।

21.সামনে একটা পাথর পড়লে যে লোক ঘুরে না গিয়ে সেটা ডিঙ্গিয়ে পথ সংক্ষেপ করতে চায় - বিলম্ব তারই অদৃষ্টে আছে।

22.বিয়ে করলে মানুষকে মেনে নিতে হয়, তখন আর গড়ে নেবার ফাঁক পাওয়া যায় না।

23.লোকে ভুলে যায় দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই।

24.সোহাগের সঙ্গে রাগ না মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকেনা - তরকারীতে লঙ্কামরিচের মত।

25.যারে তুমি নিচে ফেল সে তোমাকে বাঁধিবে যে নিচে। পশ্চাতে রেখেছ যারে সে তোমারে পশ্চাতে টানিছে।

26.‘কত বড়ো আমি’ কহে নকল হীরাটি। তাই তো সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি।

27.পৃথিবীর মুখ আমি দেখিয়াছি, এবার দেখিব বাংলার মুখ।

28.যার সঙ্গে মানুষের লোভের সম্বন্ধ তার কাছ থেকে মানুষের প্রয়োজন উদ্ধার করে; কিন্তু কখনো তাকে সম্মান করে না।

29.যদি তোমারে নাহি পরে মনে ভেবে নিও সে তো আসিবে না ফিরে।

30.অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়, ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায়

31.অবাধ্য বউ যার, জীবন তার দূর্বিসহ

32.মেয়েরা অল্প কারণে কাদতে জানে এবং বিনা কারণে হাসে। কারণ ব্যতীত কার্য হয় না, জগতের এই কড়া নিয়মটা কেবল পুরুষের পক্ষেই খাটে।

33.চন্দ্রের যা কলঙ্ক সেটা কেবল মুখের উপরে, তার জ্যোৎস্নায় কোনো দাগ পড়ে না।